জেলা পরিষদে নৌকার মাঝি পেয়ারুল

১৭৫

চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে এবার নৌকার মাঝি হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পেলেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ফটিকছড়ির সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) গণভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের যৌথসভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সংসদীয় ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভায় চট্টগ্রামের সঙ্গে বাকি ৬০ জেলা পরিষদের প্রার্থীও চূড়ান্ত করা হয়।

এবার পেয়ারুলের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দল থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এমএ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল কালাম চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যাপক মো. মাঈনুদ্দিন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি লায়ন শামসুল হক, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ইদ্রিস, রূপালী ব্যাংকের পরিচালক ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবু সুফিয়ান, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা মঞ্চের মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউনুছ, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের সাবেক মহাসচিব আবুল হাশেম, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদ, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ রবি, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রশিদ ও উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা মো. ওসমান গণি চৌধুরী।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। জেলা পরিষদের নির্বাচনের আগে তিনি জেলা পরিষদের প্রশাসক হিসেবে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৭ অক্টোবর। ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের সময় ১৯ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর এবং ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আপিল নিষ্পত্তি। ২৫ সেপ্টেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহার। ২৬ সেপ্টেম্বর প্রতীক বরাদ্দ।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.