চট্টগ্রাম শহরে বসবাসরত সীতাকুণ্ড বাসিন্দাদের সংগঠন সীতাকুণ্ড সমিতি-চট্টগ্রাম প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর পেরিয়ে ১৬ বছরে পদার্পণ করেছে। অন্যবারের মতো বর্ণিল ও বড় আয়োজনে না হলেও এবার ১৫ পাউন্ডের কেক কেটে উদযাপন করা হয় সমিতির ১৫ বছরপূর্তি। এতে অংশ নেন সমিতির উপদেষ্টা ও কার্যকরী কমিটির সদস্যরা।
এ উপলক্ষে (১২ নভেম্বর) শনিবার সন্ধ্যায় নগরীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সমিতির সভাপতি লায়ন আকবর আলী চৌধুরী খোকনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সমিতির উপদেষ্টা ফেনী বিশ্ববিদ্যলয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. মো. ফসিউল আলম, টুরিস্ট পুলিশের এডিশনাল ডি আই জি মুহাম্মদ মুসলিম, প্রফেসর ড. মো. সফিউল আলম, সমিতির উপদেষ্টা শিল্পপতি মাস্টার আবুল কাশেম, সমিতির উপদেষ্টা রাজনীতিবিদ মোস্তফা কামাল চৌধুরী, সমিতির প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক দিদারুল ইসলাম মাহমুদ, লায়ন একেএম আবু তাহের বিএসসি, সমিতির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি মোহাম্মদ আজম, ইস্পাহানী স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ আহমেদ শাহীন আল রাজী, সাবেক ব্যাংকার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সমিতির সাবেক সভাপতি লায়ন মোঃ গিয়াস উদ্দিন।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক লায়ন নাছির উদ্দিন মানিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৌমিত্র চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক লিটন কুমার চৌধুরী, সুজায়েত আলী চৌধুরী, বাহার উদ্দিন চৌধুরী, মো.নুরুল আজম, মাজহারুল হক চৌধুরী মিরু, ডা.মাহমুদ হাসন শাহ, আবদুর রউফ, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের মধ্যে লায়ন আশ্রাফুল আলম আরজু, লায়ন মো.বেলাল হোসেন, লায়ন হাজী ইউসুফ শাহ্ ,লায়ন কাজী আলী আকবর জাসেদ, লায়ন আলীম উল্যাহ মুরাদ, লায়ন মুহাম্মদ আবুল হাসনাত, আবেদীন আল মামুন, তোফায়েল উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার লায়ন কামরুদৌজা, লায়ন মফিজুর রহমান সাজ্জাদ, এস.এম তবরেজ, লায়ন এড.সরওয়ার হোসেন লাভলু, ইকবাল করিম তুষান, সৌমেন দত্ত, কামরুল ইসলাম দুলু, মুনজুর মোরশেদ চৌধুরী, স্থপতি সহিদুল ইসলাম, কাজী মাসুদা খানম, আকলিমা আকতার মুক্তাসহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা, সীতাকুণ্ড সমিতির জনকল্যাণমূলক অতীত কার্যক্রমের প্রশংসা করে এই ধারাকে আরো বেগবান এবং সমিতিকে আরো সামনে এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে সীতাকুণ্ড সমিতির নেতৃবৃন্দকে নানা পরামর্শ দেন। সীতাকুণ্ড সমিতির সভাপতি লায়ন আকবর আলী চৌধুরী খোকন তার বক্তেব্য, সমিতির সদস্যদের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশিত সংগঠনের স্থায়ী কার্যালয় স্বল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবরূপ লাভ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আর সদস্যদের নিয়ে সবচে’ বড় আয়োজন আগামী ২৫ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে অনুষ্ঠিতব্য নৌ বিহারের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে উপভোগ্য ও শিক্ষনীয় এই আয়োজনে সমিতির সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গকে অংশগ্রহণের আহবান জানান।